ই পাসপোর্ট | ই পাসপোর্ট ফি কত | E Passport | E Passport Fee

ই পাসপোর্ট | ই পাসপোর্ট  ফি কত | E Passport | E Passport Fee


আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক কেমন আছেন। আশা করছি ভালই আছেন।আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি। চলে আসলাম আবারো আপনাদের মাঝে।আজকে আমি আপনাদের সাথে ই- পাসপোর্ট নিয়ে আলোচনা করব। ই পাসপোর্ট বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে সারা বাংলাদেশের প্রায় সকল আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ই  পাসপোর্ট এর আবেদন নেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। আপনারা চাইলে খুব সহজেই ই পাসপোর্ট এর আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু আবেদন করতে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাদের জানা দরকার ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে, কি কি কাগজপত্র লাগবে, পাসপোর্ট ফি কত। আপনি জেনে খুশি হবেন যে, আজকে আমি সেসব বিষয়গুলো নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। তো কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় চলে যাই। আমাদের আলোচনা শুরু করা যাক। 

ই পাসপোর্ট করার আগে অবশ্যই আপনাকে কিছু সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে। আপনি কোন ধরনের ই পাসপোর্ট করবেন, কত পৃষ্ঠার, কত বছর মেয়াদী।ই পাসপোর্ট করতে সর্বনিম্ন ফি হচ্ছে ৪০২৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ফি হচ্ছে ১৩৮০০ টাকা। সাধারণত ই পাসপোর্ট এর মেয়াদ হিসেবে ফি নির্ধারণ করা হয়। আপনি যদি দশ বছর মেয়াদে পাসপোর্ট করতে চান তাহলে খরচটা বেশি হবে এবং পাঁচ বছর মেয়াদে পাসপোর্ট করতে চাইলে খরচটা কম হবে এটাই স্বাভাবিক। আবার খরচের পরিমাণটা কিন্তু পৃষ্ঠার উপরও ডিপেন্ড করে। আপনি যদি ৪৮ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট করতে চান তাহলে ফি কম হবে এবং ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট করতে চাইলে ফি বেশি হবে। তাছাড়া এই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে তা আরো কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করছে। আপনি যদি দেশের ভিতরে থেকে এই পাসপোর্ট করতে চান তাহলে খরচ কম হবে এবং দেশের বাইরে থেকে কোন মিশন বা দূতাবাসে গিয়ে আবেদন করলে খরচটা একটু বেশি হবে।

আবার রেগুলার এক্সপ্রেস বা সুপার এক্সপ্রেস এর ওপর ডিপেন্ড করবে ২০২৩ সালে আপনার ই পাসপোর্ট  এর ফি এর পরিমাণ। তো আশা করছি  ই পাসপোর্ট ফি এর ব্যাপারে আপনারা পুরা ক্লিয়ার হয়ে গেছেন। বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ই পাসপোর্ট চালু হওয়ার পরে আমাদের বাংলাদেশের ই পাসপোর্ট চালু হয়েছে।  ই পাসপোর্ট চালুর দিক দিয়ে আমাদের বাংলাদেশের স্থান হচ্ছে 119 তম। তাই এই পাসপোর্ট সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নাই। আমাদের অনেকেরই পাসপোর্ট  এর খরচ সম্পর্কে কোন ধারণা নাই। সেই কারণে আমরা অনেকেই দালালকে কাজ দিয়ে দেই। দালাল আমাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খরচ আদায় করে নেয়। এতে করে আমরা দালালদের খপ্পরে পা দিয়ে নিজেদের প্রচুর অর্থ ব্যয় করে ফেলি এই পাসপোর্ট এর ব্যাপারে। তো আপনাদের যাতে কোন ঝামেলায় পড়তে না হয়, দালাল ধরে কোন ধরনের খপ্পরে পড়তে না হয় সেইদিক বিবেচনা করে আজকে আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো আপনারা এই পাসপোর্ট কিভাবে করবেন, এর জন্য আপনাদের খরচ কত পড়বে, ফি কত পড়বে কিভাবে জমা দিবেন এবং কোন ব্যাংকের মাধ্যমে জমা দেওয়া যায় । তো চলুন শুরু করি বিস্তারিতভাবে।

ই পাসপোর্ট ফি এবং পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে

প্রথমে আপনাকে অবশ্যই ই পাসপোর্ট এর আবেদন করতে হবে অনলাইনে। অনলা্নইনে ফরমটি সঠিকভাবে ফিলাপ করে  আবেদন করতে হবে। কোন প্রকার ভুল তথ্য দেওয়া যাবে না। এতে করে আপনার আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে। আবেদনটি সাবমিট করার পরেই ই পাসপোর্ট ফি আপনাকে জমা দিতে হবে। ফি জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটি রশিদ দেওয়া হবে। আবেদন সাবমিটের পর ফরমটি কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট করিয়ে নিবেন। আবেদনের প্রিন্ট কপি এবং পেমেন্ট রশিদ নিয়ে আপনার পাসপোর্টের আঞ্চলিক অফিসে যেতে হবে। আপনি কত দিনের মধ্যে পাসপোর্টটি পেতে চান এবং কত পৃষ্ঠার পাসপোর্ট নিতে চান সেটা অবশ্যই জানাবেন। কারণ আপনার সময় এবং পৃষ্ঠার পরিমাণ এর উপর ই পাসপোর্ট এর ফি সম্পর্কে অফিস থেকে আপনাকে জানানো হবে। সময় এবং পৃষ্ঠার পরিমাণ এর উপর ভিত্তি করে পাসপোর্টের ফি কম বা বেশি হবে।

১/বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির তারিখ থেকে শুরু করে আগামী ১৫ কার্য দিবস অথবা ২১ কার্য দিবসের মধ্যে আপনার এই পাসপোর্ট আপনাকে ডেলিভারি দেওয়া হবে। এটাকে বলে নিয়মিত ডেলিভারি।

২/বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির তারিখ থেকে আগামী ৭ কার্য দিবস অথবা দশ কার্য দিবসের মধ্যে আপনার কাঙ্খিত পাসপোর্টটি আপনাকে ডেলিভারি দেওয়া হবে। যদি আপনার ই পাসপোর্টে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন পড়ে। এটাকে বলে এক্সপ্রেস ডেলিভারি।

৩/আপনার যদি আরও বেশি জরুরি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই পাসপোর্টটি আবেদনের ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির সময় থেকে আগামী দুই দিনের মধ্যে আপনাকে ডেলিভারি দেওয়া হবে। এই দুইদিন অবশ্যই কার্যদিবসের দিন হতে হবে ।অর্থাৎ কোন শুক্রবার বা শনিবার বা সরকারি কোন বন্ধ থাকলে সেই দিন গণনা করা হবে না। একে বলে সুপার এক্সপ্রেস ভেলিভারি।

আবার সরকারি কর্মচারী যারা আছেন তাদের জন্য আলাদা সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যাদের এন্ড ওসি অথবা অবসরপ্রাপ্ত ডকুমেন্ট আছে তারা চাইলেই নিয়মিত ডেলিভারি ফিতে এক্সপ্রেস সুবিধা পাবেন। অর্থাৎ জরুরি ভিত্তিতে বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির তারিখ থেকে সাত বা দশ দিনের মধ্যেই ডেলিভারি পেয়ে যাবেন। কিন্ত তাদের ফি টা লাগবে নিয়মিত ফি।


দশ বছর মেয়াদী ৬৪ পাতার পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি ৮০৫০ টাকায়

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পেয়ে যাবেন 10350 টাকায়।

৩/সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন ১৩৮০০ টাকায়।


দশ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার  ই পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পাবেন ৫ হাজার ৭৫০ টাকায়

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন ৮০৫০ টাকায়

৩/সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন 10350 টাকায়।


পাঁচ বছর মেয়াদী ৬৪ পাতার ই পাসপোর্ট

১/রেগুলার ডেলিভারি ৬ হাজার ৩২৫ টাকায় পেয়ে যাবেন।

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন ৮ হাজার 625 টাকায় ।

৩/অতীব বেশি প্রয়োজনে সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন ১২ হাজার ৭৫ টাকায়।


পাঁচ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার পাসপোর্ট ফি

১/নিয়মিত ডেলিভারি পাবেন ৫৭৫০ টাকায়।

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি ৬ হাজার ৩২৫ টাকায়। 

৩/সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি  পাবেন ৮৬২৫ টাকা।


এবার চলে আসি বিদেশে  ই পাসপোর্ট করতে খরচ কত লাগবে সেই বিষয় নিয়ে। তো  চলুন দেখে আসি।

১০ বছর মেয়াদী ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পেয়ে যাবেন 175 ডলারে।

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পেয়ে যাবেন ২২৫ ডলারের বিনিময়ে।


দশ বছর মেয়াদী ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পেয়ে যাবেন 125 ডলারের বিনিময়ে

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পেয়ে যাবেন 175 ডলার বিনিময়ে


পাঁচ বছর মেয়াদী ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পাবেন আপনি মাত্র ১৫০ ডলারে।

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পেয়ে যাবেন ২০০ ডলারের বিনিময়ে।


পাঁচ বছর মেয়াদী ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট

১/আপনি নিয়মিত ডেলিভারি পেয়ে যাবেন মাত্র ১০০ ডলারে।

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পেয়ে যাবেন ১৫০ ডলারে।


তবে এই বিষয়টা মাথায় রাখবেন ই পাসপোর্ট করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ভ্যাট দিতে হবে। আর এই ভ্যাটটা কিন্তু আপনি অটো ভাবে দিয়ে দিচ্ছেন আপনার ফ্রি এর সাথে। অর্থাৎ আপনার পাসপোর্ট এর সাথে ভ্যাট ধরে নেয়া হয়েছে। আপনাকে আলাদা ভাবে কোন ভ্যাট প্রদান করতে হবে না। ভ্যাটের পরিমান মাত্র 15%। সুতরাং অনলাইন এপ্লিকেশন ফির উপরে উল্লেখিত পরিমাণের বেশি নয়।

বিদেশে অনেকেই শ্রমিক হিসেবে বা ছাত্র হিসেবে আছেন। তো তাদের জন্য  ই পাসপোর্ট করার খরচ সম্পূর্ণ আলাদা। চলুন দেখে আসি।


দশ বছর মেয়াদী ৬৪ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পাবেন ১৫৫ ডলারে

২/ এক্সপ্রেস ডেলিভারি পেয়ে যাবেন ২২৫ ডলারে।


দশ বছর মেয়াদী ৪৮ পৃষ্ঠার  ই পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পাবেন ৫০ ডলারে

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন ৭৫ ডলারে


পাঁচ বছর মেয়াদী  ৬৪ পৃষ্ঠার  ই পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পেয়ে যাবেন ১৫০ ডলারের বিনিময়ে

২/এক্সপ্রেস ডেলিভারি পাবেন ২০০ ডলারের বিনিময়ে।


পাঁচ বছর মেয়াদী ৪৮ পৃষ্ঠার ই পাসপোর্ট

১/নিয়মিত ডেলিভারি পেতে চাইলে ৩০ ডলার ব্যয় করতে হবে।

২/আপনি যদি এক্সপ্রেস এর মাধ্যমে ডেলিভারি নিতে চান তাহলে ৪৫ ডলার লাগবে।


ই পাসপোর্ট কিভাবে জমা দিবেন

অনেকেই আছেন ই পাসপোর্ট জমা দেয়ার সিস্টেমটি বুঝেন না। তারা ই পাসপোর্ট জমা দেয়ার বিষয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়ে যান। ফলে অনেকেই দালালের আশ্রয় নিয়ে থাকেন। যার ফলে দালালরা আপনার কাছ থেকে অর্থ মেরে খায়। ই পাসপোর্ট ফি আপনি দুই ভাবে জমা দিতে পারবেন!

১/অফলাইন অর্থাৎ ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে জমা দিতে পারবেন।

২/অনলাইনের মাধ্যমে জমা দিতে পারবেন অর্থাৎ মোবাইল ব্যাংকিং এ।


অনলাইন ই পাসপোর্ট এর ফি জমা দেওয়ার নিয়ম:

১/ মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে জমা দিতে পারবেন। (নগদ, বিকাশ, রকেট, ওকে ওয়ালেটস, ইউপে)

২/ ইন্টারনেট ব্যাংকিং এ ফি জমা দিতে পারবেন (ব্যাংক এশিয়া)

৩/ ডেবিট কার্ড অথবা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আপনি ফি জমা দিতে পারবেন। (মাস্টার কার্ড, ভিসা কার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেস, ডিবিবিএল নেক্সাস)

৪/ ওয়াল্লেটের মাধ্যমে জমা দিতে পারবেন (Domoney, Upay)


ব্যাংকে যখন আপনি  ই পাসপোর্ট জমা দেবেন অবশ্যই আপনাকে নিয়মাবলী জেনে জমা দিতে হবে। নয়তো আপনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যাবেন। তো নিয়মাগুলো জেনে নেই:

আপনার কাছে যদি ব্যাংক চালান থাকে তাহলে আপনি সকল ধরনের সরকারি বা বেসরকারি ব্যাংক  আপনার  ফি পরিশোধ করতে পারবেন। তাছাড়া বর্তমানে ছয়টি ব্যাংকে ই পাসপোর্ট ফি  জমা নেয়া হচ্ছে। নিচে ব্যাংকগুলোর নাম দেওয়া হল:

১/সোনালী ব্যাংক,

২/ঢাকা ব্যাংক,

৩/ওয়ান ব্যাংক ,

৪/ট্রাস্ট ব্যাংক,

৫/ব্যাংক এশিয়া ও

৬/প্রিমিয়ার ব্যাংক ।


ই পাসপোর্ট সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা:

আপনি যখন ই পাসপোর্ট এর যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করবেন তারপর আপনাকে পুলিশ ভেরিফিকেশন এর   জন্য সফলভাবে উত্তীর্ণ হতে হবে।

পাসপোর্ট আবেদন করতে গিয়ে যদি আপনি কোন ভুল করেন তারপরও আপনার জমা দেওয়া ফি বাতিল করা হবে না। আপনার কাজটা হবে, আপনাকে অবশ্যই ভুল করা আবেদনটি সংশোধন করে আগের জমা দেওয়ার রশিদের মাধ্যমে আবেদন জমা দিতে পারবেন। 

এতে করে আপনাকে অন্য কোন দুশ্চিন্তায় পড়তে হবে না।


শেষ কথা:

তো আশা করছি যে, আমাদের আজকের আর্টিকেলটি থেকে আপনারা আপনাদের ই পাসপোর্ট সম্পর্কে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী জানতে পেরেছেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন এবং এই ধরনের নিত্য নতুন আর্টিকেল সবসময় পেতে আমাদের ওয়েবসাইট প্রতিদিন ভিজিট করবেন। এতক্ষণে আমাদের সাথে সময় দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কারো কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানবেন। আমরা খুব শীঘ্রই তার উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো।তো আজকে এই পর্যন্তই। ফিরে আসবো নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।

সবার দীর্ঘায়ু ও সু স্বাস্থ্য কাম করে এখানেই শেষ করছি। আসসালামু আলাইকুম।


আরো জানুন:

আপনার ইমোতে কেউ চাইলে স্ক্রিনশট নিতে পারবে না || Imo Screen Sort Off

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন