হার্ট // হার্টের সমস্যার লক্ষণ ও প্রতিকার // হার্টের রোগীর খাবার তালিকা
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠকগণ, আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো, হার্ট কি, হার্টের রোগ কি, হার্টের রোগ কেন হয়, হার্টের সমস্যার লক্ষণ, প্রতিরোধ, প্রতিকার, চিকিৎসা ও হার্টের রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে। তো শুরু করলাম আমাদের আজকে আলোচনা। সবাই আমাদের আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে আপনারা আজকের আর্টিকেল থেকে হার্টের রোগ বা হৃদরোগ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
হার্ট কি
হার্ট একটা পাম্পিং অর্গান যা মানবদেহে অবস্থান করে। হার্টের সুস্থতা খুবই জরুরী। শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত সংগ্রহ করে সেই রক্তগুলোকে ফুসফুসে প্রেরণ করে ও অক্সিজেনের মাধ্যমে পুনরায় হাটের মধ্যে নিয়ে আসে এবং ভালো রক্তকে শরীরের বিভিন্ন অংশ প্রেরণ করে থাকে। এই প্রক্রিয়া যদি না ঘটে তাহলে কখনো মানুষ বাঁচতে পারে না। তাই মানুষকে অবশ্যই হার্টের সুস্থতার দিকে নজর রাখতে হবে।
হার্টের রোগ কি
হৃদরোগ বা হার্টের রোগ হচ্ছে হার্টের এমন এক অবস্থা যা হার্টের স্বাভাবিক কার্যকরীতাকে প্রভাবিত করে। এই রোগটি হলো একটি কার্ডিওভাসকুলার রোগ। জন্মগতভাবে হার্টের সমস্যা থাকতে পারে। যেমন: হৃদপিণ্ডের পেশীকে প্রবাহিত করা এমন রোগ, গঠনগত ত্রুটি, হার্টের ছিদ্র, রক্ত চলাচলে বাধা, হার্টের ভালভ সঠিকভাবে না থাকা ইত্যাদি।
হার্ট অ্যাটাক বলতে কি বুঝ
হার্ট অ্যাটাক সাধারণত মৃত্যুর একটি অন্যতম কারণ। সারা বিশ্বেই হার্ট অ্যাটাকের রোগী রয়েছে। বিশ্বের সকল প্রান্তে মানুষ হার্ট অ্যাটাক করে মারা যাচ্ছে। এটি সাধারণত হৃদপিন্ডের একটি রোগ। হৃদপিন্ডের কাজ করার জন্য প্রয়োজন হয় প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন, যা রক্ত থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। কিন্তু কখনো যদি এই অক্সিজেন সরবরাহ করতে ব্যাঘাত ঘটে তখনই কিন্তু হার্ট অ্যাটাক হয়। সারা বিশ্বের মধ্যে ২৪% মানুষ মৃত্যুবরণ করছে এই হৃদরোগে যা বেশিরভাগই হয় তামাক জনিত কারণে । সারা বিশ্বে 29 সেপ্টেম্বর বিশ্ব হার্ড দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
হার্টের সমস্যা হওয়ার কারণ সমূহ:
১/ রক্তনালীতে সমস্যা হতে পারে।
২/ হার্টে অক্সিজেন এবং পুষ্টি স্বল্প পরিমাণে সরবরাহ হতে পারে।
৩/ হার্টবিট জনিত সমস্যা থাকতে পারে,
৪/ হার্টের বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ইত্যাদি।
এছাড়াও জেনেটিক কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া বিভিন্ন চিকিৎসা অথবা জীবনযাত্রার মানের উপর হার্টের রোগ নির্ভর করে। যেমন:
১/পরিশ্রম স্বল্প পরিমাণে করার মানসিকতা,
২/ ডায়াবেটিস হওয়া,
৩/ অধিক অ্যালকোহল পান করা,
৪/ ধূমপান করা,
৫/ উচ্চ রক্তচাপ হওয়া,
৬/ উচ্চ কোলেস্টেরল হওয়া,
৭/ বয়সের কারণে,
৮/ নিদ্রাহীনতা হওয়া,
৯/ অতিরিক্ত ওজন ও স্থূলতা বৃদ্ধি পাওয়া,
১০/ অধিক পরিমাণে অ্যালকোহল পান করা,
১১/ উদ্যেগ ও উচ্চচাপ হওয়া ইত্যাদি।
হার্টের রোগীর লক্ষণ
আপনি হার্টের রোগী কিনা তা বোঝার অনেক উপায় রয়েছে। সাধারণ বিষয়টি হলো আপনার যদি হার্টের রোগ থেকে থাকে তাহলে আপনার বুকে ব্যথা করবে এবং নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হবে। এছাড়াও হার্টের রোগের আরো কতগুলা লক্ষণ রয়েছে যাহা নিচে উল্লেখ করা হলো:
১/ শরীরের অঙ্গ পতঙ্গে ব্যথা: হার্টের রোগ হলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ পতঙ্গে ব্যথা দেখা দিবে। যেমন ঘাড়, চোয়াল, কনুই এবং পিঠে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা হবে। কিন্তু এগুলোকে আমরা গুরুত্ব না দিয়ে এড়িয়ে চলি। পরে আমাদের মারাত্মক ধরনের বিপদ ঘটে। তাই এই ধরনের ব্যথাগুলো হলে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে এবং চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
২/ নিঃশ্বাসের দুর্বলতা: হাঁর্টের সমস্যা হলে আপনার নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা দেখা দিবে। তাই নিঃশ্বাসে সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ইনহেলার ব্যবহার করতে পারেন। এতে অনেকটাই ভালো থাকবেন।
৩/ বুকে ব্যথা: হার্টের সমস্যার সবচাইতে প্রথম সমস্যা হল বুকে ব্যথা করা। বুকে ব্যথার মধ্যে দিয়ে আপনার হার্টের সমস্যা শুরু হয়। এটি আস্তে আস্তে বড় আকারের ধারণ করে। তাই বুকে কোন ব্যথা করলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিবেন।
৪/ শরীরের ঠান্ডা ঘাম হওয়া: আপনার যদি হার্টের রোগ হয়ে থাকে তাহলে আপনার শরীরের ঠান্ডা ঘাম হবে। এটা কিন্তু হার্টের রোগের লক্ষণ। গবেষকরা এটিকে হার্টের রোগ অর্থাৎ রোগের লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
৫/ বমি ভাব ও বমি: আপনার যদি হার্টের রোগ দেখা দেয় তাহলে আপনার বমি বমি ভাব হবে এবং প্রায় সময় বমিও হবে। এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই আপনি বুঝে নেবেন আপনার হার্টের রোগ হতে পারে। এতে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নিবেন।
৬/ ঠোঁটের রং নীল: হার্টের সমস্যা হলে আপনার ঠোঁটের রং নীল হয়ে যাবে। এটি হচ্ছে মারাত্মক একটি সমস্যা এবং এটি হলে খুব দ্রুত ডাক্তারের কাছে চলে যাবেন।
৭/ কাশি হওয়া: আপনার হাঁর্টের সমস্যা হলে সব সময় আপনার কাশি থাকবে। এই কাশি সহজে থামবে না এবং কমবে না। এটা হার্টের সমস্যার আরেকটি লক্ষণ। অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিবেন।
৮/ সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে সমস্যা: আপনি যখন হার্টের রোগী হবেন, তখন আপনার সিঁড়িবে উপরে উঠতে সমস্যা হবে। অর্থাৎ আপনার মধ্যে প্রচুর অনীহা ও ক্লান্তি চলে আসবে। তাহলে আপনি খুব সহজেই বুঝে নেবেন, আপনার হার্টের সমস্যা হয়েছে।
৯/ পা, পায়ের পাতা ও পায়ের গোড়ালি ফুলা: এই রোগ হলে আপনার পা অথবা পায়ের পাতা বা পায়ের গোড়ালি ফুলে যাবে। আপনার তখন হাঁটতে বা চলাফেরা করতে খুব কষ্ট হবে। আর আপনার কাজকর্মের গতি কমে যাবে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেবেন।
১০/ রক্তনালীর সংকুচিত হয়ে যাওয়া: আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশের আপনার শরীরের রক্তনালীগুলো সংকুচিত হয়ে যাবে। এতে রক্ত চলাচলের সমস্যা সৃষ্টি হবে। যা আপনার হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। আপনার ধমনীর প্রাচীরে যদি ফ্যাট জাতীয় উপাদান অথবা কোলেস্টেরল জমে থাকে তাহলে এই সমস্যাটি হয়।
উপরোক্ত সমস্যাগুলো যদি আপনার মধ্যে দেখা দেয় তাহলে বুঝবেন আপনি একজন হার্টের রোগী। আর যেহেতু এই রোগটি খুবই মারাত্মক এবং এই রোগের কারণে যেহেতু মৃত্যু পর্যন্ত হয়, সুতরাং অবশ্যই আপনি দ্রুত ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।
হার্টের রোগের প্রতিরোধ
১/ধূমপান বর্জন করতে হবে
২/মানুষের কেউ শারীরিক চাপ থেকে মুক্ত থাকা,
৩/মদ্যপান পরিহার করা,
৪/স্থূলতা হ্রাস করতে হবে,
৫/ভারসাম্যপূর্ণ ওজন রাখতে হবে,
৬/উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে,
৭/অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবেনা,
৮/চর্বিযুক্ত খাবার বর্জন করতে হবে,
৯/নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
হার্টের রোগের প্রতিকার
হার্টের রোগ প্রতিকার করতে হলে অবশ্যই আপনাকে জীবনযাত্রার মানে কিছুটা পরিবর্তন হতে হবে। হার্টের রোগ হয় এমন কোন খাবার খাওয়া যাবে না। ডাক্তার আপনাকে যে পরামর্শ দেবে সেই পরামর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করতে হবে। জীবনযাত্রার মানে অবশ্য কিছুটা পরিবর্তন আনতে হবে। এতে করেই আপনার হার্টের রোগ প্রতিকার করার সম্ভাবনা রয়েছে।
হার্টের রোগীর চিকিৎসা
হার্টের চিকিৎসা করানোর আগে অবশ্যই হাঁর্টের যত্ন নিতে হবে এবং সঠিকভাবে চলাফেরা করতে হবে।
হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা কি
এক্ষেত্রে হার্টের সমস্যা হলে আপনি ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার আপনাকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করবে। ডাক্তার যদি দেখে আপনার হার্টে তেমন ক্ষতিকর প্রভাব নেই তাহলে আপনাকে সান্ত্বনা দেবে এবং কিছুটা ঔষধ লিখে দিবে, আর বলে দিবে আপনার জীবনযাত্রার মানে কিছুটা পরিবর্তন করার জন্য। তো ঔষধ নিয়মিত সেবন করবেন এবং জীবন যাত্রার মানে কিছুটা পরিবর্তন করলে ইনশাআল্লাহ আপনার সমস্যার অনেকটাই সমাধান হয়ে যাবে। এগুলাই হচ্ছে হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক চিকিৎসা।
হার্ট অ্যাটাকের ওপেন হার্ট সার্জারি অপারেশন
যখন আপনি আপনার জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করে এবং ডাক্তারের দেওয়া ওষুধ সেবন করে আপনার কোন উন্নতি হচ্ছে না তখন ডাক্তার আপনাকে ওপেন হার্ট সার্জারি করার পরামর্শ দেবে। এই অবস্থায় আপনার বুক কেটে আলাদা যন্ত্র ব্যবহার করা হয় ফুসফুসের কার্যক্রম চালানোর জন্য। আপনার হৃদপিন্ডের ধমনীতে জমে থাকা ফ্লাক বা ব্লক চর্বিগুলোকে পরিষ্কার করে রক্ত সঞ্চালনের জন্য আলাদা যন্ত্র ব্যবহার করার মাধ্যমে যে চিকিৎসা করা হয় একেই মূলত ওপেন হার্ট সার্জারি বলে।
করনারী আরটারী বাইপাস গ্রাফটিং বা বাইপাস সার্জারি
বাইপাস সার্জারি প্রায় ওপেন হার্ট সার্জারির মতোই, তবে কিছুটা পার্থক্য আছে। এই অবস্থায় আপনার দেহের অন্য কোন জায়গা থেকে সক্রিয় এবং সচল রক্তনালী কেটে ধমনীর ব্লকের স্থানের উপরি ভাগে এক প্রান্ত এবং নিচে এক প্রান্ত যুক্ত করে দেওয়া হয়। এর ফলে বন্ধ হয়ে যাওয়া রক্ত সঞ্চালন পূণরায় সঠিকভাবে চলতে থাকে। এই সার্জারী কে বলা হয় বাইপাস সার্জারি ভাগ করনারী আরটারী বাইপাস গ্রাফটিং বলে।
হার্টের রিং পরানো বা স্টেনটিং
উক্ত চিকিৎসায় প্রথমে হাত বা পায়ের যে কোন জায়গা থেকে রক্তনালি কেটে রিং বা স্টেনটিং চিকিৎসা করা হয়। যখন ধমনীতে প্লাকের পরিমাণ 70% এর বেশি হয়ে যায় তখন খুব দ্রুত আকারের চিকিৎসা করতে হয় অর্থাৎ রিং পড়াতে হয়। এ অবস্থায় একটি বেলুন সংশ্লিষ্ট রিং কে কাটা রক্তনালীর ভেতর দিয়ে অভ্যন্তরে প্রবেশ করানো হয়। কম্পিউটারে নিয়ন্ত্রণ করে রিংকে ব্লককৃত স্থানে পৌঁছানো হয়। তখন বাইরে থেকে কন্ট্রোল এর মাধ্যমে ফুলানো হয় বেলুনটিকে। যার ফলে রিংটি প্রসারিত হয় এবং প্ল্যাকটির স্থান প্রসারিত হয়। পুনরায় রক্ত সঞ্চালন শুরু হয়ে যায়। পরবর্তীতে বেলুন বাহিরে নিয়ে আসা হয় কিন্তু রিংটি প্লাককৃত স্থানে থেকে যায়। রিং এর ভিতরে এক ধরনের বিশেষ এন্টি চর্বি থাকে যা ধীরে ধীরে ব্লককৃত চর্বিকে গলিয়ে দেয়। যার ফলে জায়গা প্রসারিত থাকে ও রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে চলতে থাকে।
হার্টের রোগের পেসমেকার
এটি হচ্ছে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা একটা বৈদ্যুতিক যন্ত্র। এই যন্ত্রটি আমাদের হৃৎপিন্ডে কৃত্রিম ভাবে বৈদ্যুতিক সিগন্যাল তৈরি করে। এটি অপারেশনের মাধ্যমে বুকে ফিট করা হয়। এর দুই থেকে তিনটি কোর থাকে এবং সে কোরের মাধ্যমে সিগন্যাল তৈরি হয়। তখন রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সুবিধা হয়। এই পেসমেকারের সময়কাল হচ্ছে পাঁচ থেকে দশ বছর। পরবর্তীতে পুনরায় আবার পেসমেকার কিনতে হয়। বর্তমানের পেসমেকার গুলার মেয়াদ ১০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।
হার্টের রোগীর খাবার তালিকা
যেসব খাবার আপনি খেতে পারবেন
১/চর্বি ও প্রোটিন জাতীয় খাবার খাবেন ৩০%।
২/ স্পাইরুনিলা ৩০ গ্রাম, ২ গ্রাম সোয়া প্রোটিন ও দুই গ্রাম ওমেগা খেলে আপনার শরীরের কোষ গুলো ভালো থাকবে।
৩/ আপনি দিনে যা খাবেন, আপনার সর্বমোট খাবারের ৭০% খেতে হবে অর্ধ সিদ্ধ ভেজিটেবল, সালাত ও ফলমূল।
৪/ আপনাকে সবসময় ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
৫/ কোষ রিজেনারেটিং বিশেষায়িত ন্যাচারাল মেডিসিন খাবেন।
যেসব খাবার খাবেন না
১/পশুর মাংস আপনি কখনো খেতে পারবেন না।
২/টোবাকো ও অ্যালকোহল কখনো খাওয়া যাবে না।
৩/অতিরিক্ত চিনি ও লবণ জাতীয় খাবার খাবেন না।
৪/ বেকারি ফুড খাবেন না।
শেষ কথা
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আপনারা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে হার্টের রোগ কি, হার্টের রোগের সমস্যা, হার্টের রোগের লক্ষণ, প্রতিকার, প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে খুব সহজে জানতে পেরেছেন। আপনাদের আরো কিছু জানার প্রয়োজন পড়লে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করবেন। আমরা আরো কিছু উল্লেখ করব। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। সবার সুস্থতা ও মঙ্গল কামনা করছি। আসসালামু আলাইকুম।
আরো জানুন:
অসাধারণ
উত্তরমুছুনThanks
মুছুনখুব সুন্দর 😊
উত্তরমুছুন