সিপিএ মার্কেটিং কি | সিপিএ মার্কেটিং করে কত টাকা ইনকাম করা যায়
আসসালামু আলাইকুম, আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো সিপিএ মার্কেটিং নিয়ে। আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা সিপিএ মার্কেটিং সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা লাভ করতে পারেন এবং আশা করছি সিপিএ মার্কেটিং সম্পর্কে জানার জন্য আপনাদেরকে আর গুগলে সার্চ করতে হবে না। আপনারা সবকিছু বুঝে শুনে সঠিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে সিপিএ মার্কেটিং এর পথে পা বাড়াতে পারবেন। তাই আজকের আর্টিকেলটি সবাই মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে পড়বেন। তাহলেই আপনি সিপিএ মার্কেটিং সম্পর্কে একটি পরিপূর্ণ গাইডলাইন পেয়ে যাবেন।
সিপিএ মার্কেটিং কি
সিপিএ মার্কেটিং হচ্ছে একটি অনলাইন পেশা। এটাকে ফ্রিল্যান্সিং বলা যেতে পারে। অর্থাৎ সিপিএ মার্কেটিং এর ইংরেজিতে সংক্ষিপ্ত নাম হচ্ছে CPA. অর্থাৎ Cost Per Action. মানে আপনাকে প্রতি একটি একশন সুসম্পন্ন করার বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন প্রদান করা হবে।
যেমন আপনি মার্কেটপ্লেস থেকে যে কোন একটি অফারের লিংক কাউকে প্রদান করলেন। তো সেই প্রোডাক্ট এর প্রতি যদি কোন ব্যক্তি আগ্রহী হয় তাহলে সে সেই লিংকে ক্লিক করে তার ইমেইল অথবা ফোন নাম্বার সাবমিট করবে। এই ইমেল অথবা ফোন নাম্বার কোম্পানির কাছে পৌঁছে যাবে। এর ফলে আপনার একটি অ্যাকশন সু সম্পন্ন হয়ে গেল। যার ফলে কোম্পানি থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন আপনার অ্যাকাউন্টে যোগ হয়ে যাবে। এই কমিশন পরবর্তীতে ১০০ ডলার হলে আপনি বিদেশী বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার নিজস্ব বাংলাদেশ ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন। তারপর সেই অর্থ আপনার বাংলাদেশের ব্যাংক থেকে অথবা যে কোন এটিএম বুথ থেকে তুলে নিতে পারবেন। বিদেশি অ্যাকাউন্টগুলো হলো পেপাল , পাইওনিয়ার, পিজ্জা ইত্যাদি।
সিপিএ মার্কেটিং কি হালাল
সিপিএ মার্কেটিং কে অবশ্যই আপনি হালাল পন্থা হিসেবে ধরতে পারেন। অনেকে আছে হারাম পন্তায় সিপিএ মার্কেটিং করে থাকে। কিন্তু সেটার পক্ষপাতিত্ব আমি নই। আপনি যদি হালাল ভাবে সিপিএ মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে এটা অবশ্যই হালাল হবে। আর আপনি যদি সিপিএ মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে হারাম পন্থা অবলম্বন করেন তাহলে সেটার জন্য অবশ্যই নিষেধাজ্ঞা আছে বলে আমি মনে করব। আর হারাম পন্থা অবলম্বন করলে সেই সিপিএ মার্কেটিং এর ইনকামটা আপনার জন্য হারাম হয়ে যাবে। এটার দায়ভার সম্পূর্ণ আপনার নিজের উপর।
হালাল হলো কোম্পানির হালাল প্রোডাক্ট গুলো আপনি যদি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অথবা ক্যাম্পেইন অথবা আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মার্কেটিং করে থাকেন এবং আপনার সেই প্রোডাক্ট এর লিংকে কেউ ক্লিক করে যদি ইমেইল সাবমিট করে অথবা ফোন নাম্বার সাবমিট করে থাকে অথবা কিনে থাকে তাহলে আপনি একটা কমিশন পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনার এই ইনকামটা হচ্ছে হালাল ইনকাম। আপনি এই ইনকাম নিশ্চিত ভাবে মেনে নিয়ে সিপিএ মার্কেটিং করতে পারেন।
আবার অনেকেই আছেন ৪০ টা ৫০ টা জিমেইল আইডি খুলে তারা নিজেরাই বিভিন্ন প্রোডাক্টের লিংক শেয়ার করে সেই লিংকে ক্লিক করে তাদের একাধিক জিমেইল দিয়ে জিমেইল অথবা নাম্বার অথবা জিপ সাবমিট করে থাকে। এটা হচ্ছে এক ধরনের ফেইক সাবমিট। এইভাবে অনেকের টাকা পয়সা ইনকাম করে থাকে। এই ইনকাম টাকে আমি অবশ্যই হারাম ইনকাম হিসেবে ধরে নেবো। আবার অনেকে সিপিএ মার্কেটিং এর ইনকামের ক্ষেত্রে আরো খারাপ পন্থা অবলম্বন করেন। এই ইনকামগুলোও অবশ্যই হারাম ইনকাম হিসেবে গণ্য হবে। আমি কখনোই আপনাদেরকে এই ধরনের হারাম ইনকাম করার জন্য বলব না। আমি অবশ্যই আপনাদেরকে বলব আপনারা যেন হারাম ইনকাম থেকে দূরে থাকেন এবং হালালভাবে ইনকাম করেন।
২০২৩ সালে সিপিএ মার্কেটিং কি মূল্যবান
সিপিএ মার্কেটিং এর বর্তমানে মার্কেটপ্লেসে ব্যাপক পরিমাণে চাহিদা রয়েছে। সিপিএ মার্কেটিং এ কষ্ট বা পরিশ্রম তেমন করতে হয় না। সামান্য একটু কাজ করে বেশি পরিমাণে অর্থ ইনকাম করা যায়। কিন্তু এতে আপনার থাকতে হবে সঠিক পরিশ্রম, ধৈর্য, লেগে থাকা ও চেষ্টা করা। এই গুণগুলো থাকলেই আপনি সিপিএ মার্কেটিং এ একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। আপনি সিপিএ মার্কেটিং শিখে নিজে নিজে কাজ করতে পারেন অথবা ফাইবার, আপ ওয়ার্ক, ট্রু ল্যান্সার ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে account করে কাজ করতে পারেন। মার্কেটপ্লেসে আপনি বিভিন্ন রকমের বায়ারের কাজ করে দিবেন, যার ফলে তারা আপনাকে পেমেন্ট করবে।
সিপিএ মার্কেটিং করতে হলে প্রথমে আপনাকে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস এ একাউন্ট করতে হবে। একাউন্ট করলে আপনি হয়ে যাবেন সিপিএ মার্কেটার। তখন আপনি মার্কেট প্লেস এর ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট নিয়ে আপনার বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অথবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অথবা ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন। এভাবে দৈনিক তিন বা চার ঘন্টা যেকোনো সময় আপনাকে সময় দিতে হবে। তারপর আপনি আপনার অন্যান্য কাজে চলে যাবেন অথবা অবসর থাকতে পারবেন। একটা নির্দিষ্ট সময় পরে আপনার একাউন্ট চেক করে দেখবেন আপনার একাউন্টে ডলার জমা হয়ে গেছে। অর্থাৎ আপনার ইনকাম হয়ে গেছে। মানে আপনার লিংকে ক্লিক করে কেউ না কেউ তাদের ইমেইল অথবা যে অথবা ফোন নাম্বার সাবমিট করেছে অথবা কেউ প্রোডাক্ট কিনেছে। এই কারণেই আপনি উক্ত কমিশন পেয়েছেন। এভাবে আপনি প্রতিদিন নিয়মিত যেকোনো সময় অল্প পরিমানে কাজ করে লাইফ টাইম এর জন্য ইনকাম করতে পারবেন। এটাকে আপনি একটা প্যাসিভ ইনকাম হিসাবে ও ধরতে ধরতে পারেন।
এছাড়া বর্তমানে বহু সংখ্যক ফ্রিল্যান্সার সিপিএ মার্কেটিং করে প্রতি মাসে হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। তাদেরকে সারাদিন সময় দিতে হচ্ছে না। দিনে বা রাতে অল্প করে পরিশ্রম করে তারা এই পরিমাণ ইনকাম করছে। আপনারা যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা ওয়েব ডিজাইনার কাজ শিখে থাকেন তাহলে আপনাকে মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট করে সারারাত ভরে কাজ পাওয়ার জন্য বসে থাকতে হয়। আপনাকে অপেক্ষা করতে হয় কখন বায়ার আপনাকে একটি মেসেজ দিবে এবং আপনি সাথে সাথে রেসপন্স করে তার কাজটি করে দেবেন। কিন্তু সিপিএ মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে কোন অপেক্ষা করতে হয় না। আপনি আপনার মন মত বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় অথবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার মার্কেটপ্লেস এর অফার গুলো শেয়ার করে দিবেন। আপনার সেই প্রোডাক্টের পছন্দকারী লোকজন এসে লিঙ্কে ক্লিক করবে এবং মন চাইলে প্রোডাক্ট কিনে নেবে অথবা তাদের ইমেইল অথবা ফোন নাম্বার অথবা জিপ সাবমিট করবে। এগুলা করলেই আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ করে কমিশন দেওয়া হবে যা আপনার অ্যাকাউন্টে যোগ হবে। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে সিপিএ মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন করা খুবই সহজ এবং এটার জনপ্রিয়তা মার্কেট বর্তমান বাজারে খুবই বেশি।
তাহলে নিশ্চিতভাবে ধরে নেওয়া যায় ২০২৩ সালে সিপিএ মার্কেটিং খুবই মূল্যবান, জনপ্রিয় ও দামী একটি মুক্ত পেশা।
সিপিএ মার্কেটিং করে আয়
সিপিএ মার্কেটিং এর আয় নির্ভর করছে সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত কাজের উপর। আপনি যত অধিক পরিমাণে এক্সপার্ট হবেন এবং যতো অধিক পরিমাণ সময় দিবেন আপনার ইনকামও তত অধিক পরিমাণে হবে। সিপিএ মার্কেটিং করে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক মানুষ প্রতি মাসে হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। বিদেশী মানুষ তো প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করছে তার কোন হিসাব নেই। আপনিও চাইলে সিপিএ মার্কেটিং করে ভালো পরিমাণে উপার্জন করতে পারবেন। প্রথমে যখন আপনি এই মার্কেটিং শুরু করবেন তখন হয়তো আপনার ইনকামের পরিমাণটা অল্প থাকবে। এরপর আপনি আস্তে আস্তে বিভিন্ন সিস্টেম জানবেন, টেকনিক জানবেন, তারপর আরো ভালো করে কাজ করতে থাকবেন। তখন দেখবেন আপনার ইনকামের পরিমাণটা আরো অধিক পরিমাণে বেড়ে গেছে। তো এই ধরনের অধিক পরিমাণে ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই মার্কেটিং এর পেছনে লেগে থাকতে হবে। তাহলে আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন। আশা করছি আপনি অবশ্যই সিপিএ মার্কেটিং করবেন এবং পরবর্তীতে একটা সময় আপনিও হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করবেন
সিপিএ মার্কেটিং করতে কি কি লাগে।
সিপিএ মার্কেটিং এর জন্য আপনার বেশি কিছু লাগবে না। শুধুমাত্র আপনার মোবাইল অথবা কম্পিউটার থাকতে হবে। আপনাকে অল্প বাজেটে একটি মোবাইল অথবা কম্পিউটার কিনলেই হবে। কারো কারো কম্পিউটার নেই। তো তারা চাইলে মোবাইলের মাধ্যমে সিপিএ মার্কেটিং করতে পারেন। মোবাইলের মাধ্যমে সিপিএ মার্কেটিং করতে গেলে একটু দেরি হয় কাজ করতে। আর কম্পিউটার থাকলে খুব দ্রুত কাজ করা যায়। এটাই হচ্ছে কম্পিউটারের সুবিধা। আর আপনার অবশ্যই নেট কানেকশন থাকা লাগবে।
সিপিএ মার্কেটিং শিখতে কত দিন সময় লাগবে
সিপি মার্কেটিং শিখাটা নির্ভর করছে একমাত্র আপনার ব্যক্তিগত ইচ্ছা শক্তির উপর। এখানে আপনাকে সময় দিতে হবে প্রচুর পরিমাণে। আপনার ধৈর্য্য থাকতে হবে, আপনার চেষ্টা থাকতে হবে এবং আপনাকে লেগে থাকতে হবে। আপনি যদি ব্যর্থ হয়ে যান তাহলে আপনাকে হাল ছাড়া যাবে না। আবার এটার পিছে উঠে পড়ে লাগতে হবে। আপনি যদি চান এক মাসে শিখবেন, তাহলে এক মাসেই শিখতে পারবেন। কিন্তু আপনাকে ধৈর্য ধরে পরিশ্রম এবং চেষ্টা সেইভাবেই করতে হবে আর সময়ও সেই ভাবে দিতে হবে। আর আপনি যদি চান ছয় মাসে শিখবেন, তাহলে ৬ মাসেই আপনার শেখা হবে। এই কাজটা অত কঠিন কোন কাজ না। খুবই সহজ একটু মুক্তপেশা। অন্যান্য যত ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর আছে, সব সেক্টর এর চাইতে সিপিএ মার্কেটিং শেখা অনেক সহজ।
আপনি যদি নিয়মিত একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে সময় দিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনার সম্পূর্ণভাবে শিখতে প্রায় তিন মাসের মত সময় লাগবে। এই তিন মাসে আপনি পুরা পাকা হয়ে যাবেন সিপিএ মার্কেটিং এ। আবার যারা একটু বেশি বুদ্ধিমান ও এক্সপার্ট, তারা আরো কম সময়ের মধ্যে শিখতে পারবেন। আর আপনি যদি প্রতিদিন কোন কাজকর্ম বা চাকরি-বাকরি না করে আধা জল খেয়ে দিনের পুরো সময়টা সিপি মার্কেটিং এর মধ্যে দিতে পারেন তাহলে আপনি এক মাসেরও কম সময়ে সিপিএ মার্কেটিং শিখতে পারবেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন শেখার বিষয়টা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করছে।
সিপিএ মার্কেটিং শিখুন
অর্থ উপার্জনের জন্য সিপিএ মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নাই। সিপিএ মার্কেটিং কে আপনি লাইফ টাইম পেশা হিসেবে বেছে নিতে পারেন। তাই অবশ্যই আপনি সিপিএ মার্কেটিং শিখবেন। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে সিপিএ মার্কেটিং শিখানোর জন্য বহু সংখ্যক আইটি সেন্টার রয়েছে। বিশেষ করে ঢাকার শহরে আইটি সেন্টার গুলো আরো অধিক পরিমাণে রয়েছে। তো আপনি চাইলে এসব সেন্টারে গিয়ে সিপিএ মার্কেটিং শিখতে পারেন। তাদের কাছে আপনি কোর্স করতে পারেন। দুই মাস বা তিন মাস মেয়াদে কোর্স হয়ে থাকে। কিছু কিছু আইটি সেন্টার আছে, তারা ভালো করে স্টুডেন্টদেরকে শেখায় না। তাই অবশ্যই আপনি খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন কোন আইটি সেন্টারগুলো ভালো। তারপর সেই আইটি সেন্টারে ভর্তি হবেন।
আইটি সেন্টারে আপনাকে যেসব বিষয়গুলো দেখিয়ে দেবে এবং শিখিয়ে দিবে সেগুলো অবশ্যই আপনার বাসায় এসে প্র্যাকটিস করতে হবে। প্র্যাক্টিস না করলে আপনি সবকিছু আবার ভুলে যাবেন। কারণ আপনাকে আইটি সেন্টারের শিক্ষকরা মাত্র ১ ঘন্টা বা ২ ঘন্টা সময় দিয়ে শেখাবে। এরপর বাসায় বসে বসে শিখার দায়িত্ব আপনার। সেন্টারে যখন যেটা বলবে, সেটা খাতায় নোট করে রাখবেন। তারপর সেন্টারে গিয়ে শিক্ষকদেরকে দেখাবেন এবং শিক্ষকরা সেটা সলিউশন করে দিবেন। আপনার বাসায় কম্পিউটার বা মোবাইল থাকতে হবে এবং অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন রাখবেন।
তাছাড়া আপনি বাসায় বসে বসে শিখতে পারবেন আপনার কম্পিউটারে অথবা মোবাইল দিয়ে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার বাসায় ইন্টারনেট কানেকশন থাকা লাগবে। ইউটিউবে অনেক ভিডিও পাওয়া যায়। সেগুলা দেখে আপনি খুব সহজে শিখতে পারবেন। অনেকেই ইউটিউবের ভিডিও দেখে সিপিএ মার্কেটিং শিখে, এখন বর্তমানে হাজার হাজার, লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে সিপিএ মার্কেটিং সেক্টর থেকে। আপনি যদি তাদের মত চেষ্টা, শ্রম ও ধৈর্য বিনিয়োগ করে থাকেন তাহলে আপনিও ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে সিপিএ মার্কেটিং
মোবাইল দিয়ে সিপিএ মার্কেটিং আপনি খুব সহজে করতে পারবেন। আপনাকে সেরকম কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না। সিপিএ মার্কেটিং করার জন্য খালি কয়েকটা মার্কেটপ্লেস একাউন্ট করবেন। অ্যাকাউন্ট গুলি অবশ্যই এফিলিয়েট একাউন্ট করতে হবে। তারপর মার্কেটপ্লেস থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট লিংক কপি করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে অথবা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ফোন দিয়ে খুব সহজে শেয়ার করতে পারবেন। লিংকের সাথে কিছু বিস্তারিত কথাবার্তা আপনি ফোনেই লিখে দিতে পারবেন।
আবার ফোনে আপনি জিমেইলের মাধ্যমে মার্কেটিং করতে পারবেন। ফ্রি ক্যাম্পেইনও করতে পারবেন ফোনের মাধ্যমে। এক কথায় ফোন দিয়ে কাজ করতে গেলে একটু দেরি হয় আর কম্পিউটার দিয়ে কাজ করলে একটু দ্রুত হয়।
দশটা সিপিএ এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস
সিপিএ এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর অনেকগুলো মার্কেটপ্লেস রয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে সেরা দশটি মার্কেটপ্লেসের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো:
১/ Adworkmedia: এটি হচ্ছে সবচাইতে পুরাতন এবং সহজ মার্কেট প্লেস। এই মার্কেটপ্লেসের সবচাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে এখানে সবাই একাউন্ট করতে পারেন কোন ধরনের শর্ত ব্যতীত। সবাই এই মার্কেট প্লেসে খুব সহজে সুন্দরভাবে কাজ করতে পারেন। এই মার্কেট প্লেসে প্রচুর পরিমাণে প্রোডাক্ট রয়েছে মার্কেটিং করার জন্য। সর্বনিম্ন ৩৫ ডলার হলে আপনি এই মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
২/ Peerfly: এই মার্কেটপ্লেসটিতে আপনারা সকলে নিশ্চিন্তায় কাজ করতে পারেন। এখানে প্রায় এক হাজারের উপরে প্রোডাক্ট রয়েছে। বিভিন্ন নিশের প্রডাক্ট এখানে আপনারা পাবেন। তবে এই মার্কেটপ্লেসটি নতুনদের জন্য না। কারণ এখানে নতুনদের জন্য এপ্রওভআল পেতে একটু সমস্যা হয়। আবার যদিও এপ্রোভাল পাওয়া যায়, তাহলে কিন্তু একাউন্টটি কে টিকিয়ে রাখা খুবই কঠিন ব্যাপার। যারা পুরাতন আছেন তারা খুব সহজেই এই মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন। এই মার্কেট প্লেসের টাকা পেপাল, পাইওনিয়ার, পিজ্জা ইত্যাদি বিদেশি অ্যাকাউন্টগুলোর মাধ্যমে নিতে পারবেন।
৩/ CPA Trend: এই মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমেও আপনি শুরু করতে পারেন আপনার অনলাইন জগতের ক্যারিয়ার। এখানেও প্রায় এক হাজারের উপরে প্রোডাক্ট রয়েছে। আপনি যে কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে পারেন। এখানে সিপিএ, সিপিএস, সিপিএল ইত্যাদি কমিশনের মাধ্যমে আপনি কাজ করতে পারবেন। এখান থেকে পেমেন্ট তোলার মাধ্যম হচ্ছে পেপাল, পাইওনিয়ার, পিজ্জা ইত্যাদি।
৪/ W4: জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি নেটওয়ার্ক হচ্ছে এটি। এখানে ৮০০ এর অধিক পরিমাণে অফার রয়েছে। এখানকার রেফারেল কমিশন হচ্ছে ওয়ান পারসেন্ট। আপনি প্রতিমাসে এই মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট তুলতে পারবেন। কিন্তু অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার একাউন্টে কমপক্ষে ৫০ ডলার জমা হয়েছে কিনা। এই মার্কেট প্লেসের একাধিক ম্যানাজার রয়েছে, যাদের সাথে আপনি যোগাযোগের মাধ্যমে কথা বলে আপনার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে নিতে পারবেন।
৫/ Click Dealer: এই মার্কেটপ্লেসটিও অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস। এই মার্কেট প্লেস এর সবচাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি যদি কাউকে রেফার করেন তাহলে তার কমিশন থেকেও দুই পার্সেন্ট কমিশন আপনি পাবেন। আবার এই মার্কেট প্লেসের আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে আপনি ৫০০ ডলারের নিচে পেমেন্ট তুলতে পারবেন না। এখানে সিপিএ, সিপিএল কমিশনের অফার গুলো রয়েছে।
৬/ Maxbounty: এটি সিপিএ মার্কেটারদের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট। এখান থেকে পেমেন্ট আপনি পেপাল, পাইওনিয়ার ও চেকের মাধ্যমে তুলতে পারবেন। তাহলে বুঝাই যাচ্ছে এখানে কাজ করা কতটা সহজ। এই মার্কেট প্লেসের আরেকটি বড় সুবিধা হল আপনি প্রতি সপ্তাহে পেমেন্ট তুলতে পারবেন। তবে আপনার একাউন্টে সর্বনিম্ন ৫০ ডলার হতে হবে। এই মার্কেটপ্লেসটি ২০০৪ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে এখনো পর্যন্ত মার্কেটে টিকে আছে অত্যন্ত জনপ্রিয়তার সাথে। এখানে আপনি ১০০০ এর ও অধিক পরিমাণে অফার পাবেন।
৭/ CPA Lead: এই মার্কেটপ্লেসটি হচ্ছে অনেক পুরাতন একটি মার্কেটপ্লেস। এখানে সিপিএ মার্কেটাররা নিশ্চিন্তায় কাজ করতে পারেন। এখানে এডওয়ার্ক মিডিয়ার মতো কন্টেন্ট লক সিস্টেম রয়েছে। তাই এখানে কাজ করতে গেলে কোন সমস্যা হবে না। এখানে আপনি সিপিএ ও সিপিএল কমিশনের ভিত্তিতে কাজ করতে পারবেন। পেমেন্ট মেথড গুলো হল পাইওনিয়ার, পেপাল ইত্যাদি।
৮/ Adsmain: এটি একটি জনপ্রিয় এবং ট্রাস্টেড একটি মার্কেটপ্লেস। এটি একটি বড়সড় মার্কেটপ্লেস যেখানে দুই হাজারেরও বেশি পরিমাণে প্রোডাক্ট রয়েছে। এখানে আপনি চেক, পেপাল, পাইওনিয়ারের মাধ্যমে পেমেন্ট তুলতে পারবেন। অবশ্যই আপনার একাউন্টে সর্বনিম্ন ৫০ ডলার থাকতে হবে। এই মার্কেটপ্লেসের রেফারেল কমিশন হচ্ছে ৫% । তাই আপনারা যদি রেফার করে থাকেন তাহলে আরো বেশি পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যারা কাজের প্রতি পুরাপুরি আগ্রহী তাদেরকে রেফার করতে হবে। এখানে রয়েছে পাঁচজন এফিলিয়েট ম্যানেজার, যাদের সাথে আপনি যোগাযোগের মাধ্যমে আপনার কাজের কোন সমস্যার সমাধান করে নিতে পারবেন।
এখানে আমরা মাত্র সেরা দশটি মার্কেট প্লেসের নাম উল্লেখ করেছি। এছাড়াও আরো অন্যান্য মার্কেটপ্লেস রয়েছে, যেগুলোতে কাজ করে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনার যে মার্কেটপ্লেস ভালো লাগে আপনি সেখানে কাজ করতে পারবেন।
সিপিএ নেটওয়ার্ক
সিপি মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই যে কোন একটি সিপিএ নেটওয়ার্ক- এ যুক্ত হতে হবে। তাহলে আপনি সিপিএ মার্কেটিং করতে পারবেন। আমরা উপরে সিপিএ মার্কেটিং করার জন্য দশটি সেরা মার্কেট প্লেসের নাম উল্লেখ করেছি ইতিমধ্যে। এই দশটি মার্কেটপ্লেস-ই হলো সিপিএ নেটওয়ার্ক। অর্থাৎ মার্কেটপ্লেসগুলোকেই বলা হয় নেটওয়ার্ক। তো আপনি উপরের দশটি নেটওয়ার্কের মধ্যে থেকে যেকোন একটি নেটওয়ার্ক অথবা একাধিক নেটওয়ার্কে যুক্ত হবেন। তারপর আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সকল নিয়ম কানুন মেনে সিপিএ মার্কেটিং করতে পারেন। আর আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ওয়েবসাইটকেও সিপিএ মার্কেটিং এর কাজে ব্যবহার করতে পারেন। কারণ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার ট্রাফিকের পরিমাণটা একটু বেশি হবে। তখন ইনকামও বেশি হবে।
সিপিএ গ্রিপ
সিপিএ গ্রিপ অনেক পুরাতন এবং সহজ পদ্ধতির একটি মার্কেটপ্লেস। আবার আপনারা এটাকে সিপিএ নেটওয়ার্কও বলতে পারেন। এখানে আপনি খুব সহজেই একাউন্ট করে মার্কেটিং করতে পারবেন খুবই সহজে। পেপাল ও পাইয়োনিয়ারের মাধ্যমে ডলার উত্তোলন করতে পারবেন। আমাদের পূর্বের আলোচনা সিপিএ গিফট নিয়ে একটু বিস্তারিত বলা আছে। আবার একটু কষ্ট করে পড়ে নেবেন।
সিপিএ মার্কেটিং এর কৌশল
সিপিএ মার্কেটিং এর কাছে অবশ্যই আপনাকে কৌশল অবলম্বন করতে হবে। তাহলে আপনি মার্কেটিং করে জীবনের সফল হতে পারবেন। আর মার্কেটিং করার ভিতর দিয়ে একটি তৃপ্তি খুঁজে পাবেন। নিচে সিপিএ মার্কেটিংয়ের কৌশল গুলো উল্লেখ করা হলো:
১/আপনাকে অবশ্যই মোটামুটি সহজ এমন একটি নেটওয়ার্কের যুক্ত হতে হবে। তারপর আপনি সেখান থেকে সিপি মার্কেটিং করতে পারেন।
২/ মার্কেটিং শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে সেই মার্কেট আপনাকে উপর কি হারে কমিশন দিচ্ছে বা কিভাবে আপনার ইনকাম হবে সেই বিষয়ে।
৩/ তারপর আপনি সেই মার্কেটপ্লেস থেকে অফার নিয়ে শেয়ার করতে পারেন।
৪/ কোন অফার গুলা আমেরিকা, কানাডার মার্কেটে বর্তমানে চলে বেশি সেই অফার গুলো আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে এবং সেই অফার গুলো নিয়ে মার্কেটিং করতে হবে।
৫/ অবশ্য একটি ওয়েবসাইট খুলে নিবেন। ওয়েব সাইটে প্রোডাক্ট এর লিংক যুক্ত করার পাশাপাশি সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছু কথাবার্তা আপনার মত করে লিখে দিবেন। আর এই ওয়েবসাইটের লিংক আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে পারেন।
৬/ আর সব সময় আপনাকে আপডেট অফার নিয়ে কাজ করতে হবে। তো অবশ্যই আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে কখন কোন অফারটি আপডেট হিসেবে আসে।
উপরোক্ত বিষয়গুলা অনুসরণ করে সকল নিয়ম কানুন মেনে কাজ করতে পারলেই আপনি মার্কেটপ্লেস থেকে সিপিএ মার্কেটিং করার মাধ্যমে ভালো পরিমাণে একটা ইনকাম করতে পারবেন।
সিপিএ মার্কেটিং ফ্রি ট্রাফিক
সিপিএ মার্কেটিং এর জন্য ফ্রি ট্রাফিক বহু পাওয়া যায়। নিচে সিপিএ মার্কেটিং করার ফ্রি ট্রাফিক গুলো উল্লেখ করা হলো:
১/ এর জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়াগুলো হচ্ছে ফ্রি ট্রাফিক নেওয়ার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। আপনি ফেসবুক, বিভিন্ন পেজ অথবা ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে বা টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এর মাধ্যমেও সিপিএ মার্কেটিং করতে পারেন। আপনি যে প্রোডাক্টের মার্কেটিং করবেন সেই প্রোডাক্ট রিলেটেড অনেক গ্রুপ আছে বা পেজ আছে। সেসব গ্রুপে আপনি জয়েন করবেন। তখন গ্রুপের মধ্যে আপনি সেই রিলেটেড প্রোডাক্টের লিংক শেয়ার বা পোস্ট করতে পারবেন। তখন আপনার লিংকে ডিজিটর আসবে এবং তারা প্রোডাক্টটা যদি ভালো লাগে কিনে নেবে অথবা তাদের ইমেইল অথবা যে অথবা নাম্বার সাবমিট করবে। এতে করে আপনার ইনকাম হবে।
২/ আবার আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফ্রিতে ট্রাফিক আনতে পারবেন। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করবেন। অর্থাৎ এসইও করবেন। এসইও করলে নির্দিষ্ট গ্রাহকদের কাছে আপনার প্রোডাক্ট রিলেটেড আর্টিকেল পৌঁছাবে। তখন তারা লিংকে ক্লিক করে তাদের কোন একটি ডকুমেন্ট সাবমিট করবে অথবা প্রয়োজনীয় প্রোডাক্টটি কিনে নেবে। এতে করে আপনার ইনকাম হবে।
৩/ আরেকটি প্রক্রিয়া হচ্ছে জিমেইলের মাধ্যমে আপনি সে প্রোডাক্ট রিলেটেড অনেক কাস্টমারদের জন্য প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত ডকুমেন্টস পাঠাতে পারেন। সাথে লিঙ্কও দিয়ে দিবেন। যার ভালো লাগবে লিংকে ক্লিক করে তার ডকুমেন্টস সাবমিট করবে অথবা প্রোডাক্ট অর্ডার করবে। এতে করে আপনার ইনকাম হবে।
৪/ আপনি চাইলে ক্যাম্পেইন করতে পারেন। পেইড ক্যাম্পেইন করা যায় অথবা ফ্রিতে ক্যাম্পেইন করা যায়। পেইড ক্যাম্পিনে আপনার প্রোডাক্ট অধিক সংখ্যক কাস্টমারের কাছে পৌঁছাবে। আর ফ্রি ক্যাম্পেইন করলে অল্প সংখ্যক কাস্টমারের কাছে পৌঁছাবে। এটাই পার্থক্য পেইড এবং ফ্রী ক্যাম্পেইন এর মধ্যে। তো আপনি প্রথমে ফ্রী ক্যাম্পেইন দিয়ে শুরু করতে পারেন। এরপর নয়তো পর্যায়ক্রমে ফ্রি ক্যাম্পেইন করতে করতে একসময় আপনি পেইড ক্যাম্পেইনে চলে গেলেন।
সিপিএ মার্কেটিং বই
যারা ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও দেখে সিপিএ মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা নিতে পারছেন না, তারা চাইলে সিপিএ মার্কেটিং এর বই কিনতে পারেন। বাজারে সিপিএ মার্কেটিং এর বই পাওয়া যায় কিনতে। যেমন নীলক্ষেতে অনলাইন সম্পর্কিত অনেক বই রয়েছে। তো আপনি দোকানদারকে সিপিএ মার্কেটিং এর বইয়ের কথা বললেই হবে। দোকানদার এই ধরনের বই আপনাকে দিবে। তো এই সিপিএ মার্কেটিং এর বই দেখেও বা পরেও আপনি সিপিএ মার্কেটিং সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠকগণ, আমাদের উপরোক্ত আর্টিকেল থেকে আপনারা খুব সহজে সিপিএ মার্কেটিং কি, ২০২৩ সালে সিপিএ মার্কেটিং কি মূল্যবান, সিপিএ মার্কেটিং শিখতে কত দিন সময় লাগবে, সিপিএ মার্কেটিং ফ্রি ট্রাফিক, সিপিএ মার্কেটিং কি হালাল, মোবাইল দিয়ে সিপিএ মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং এর কৌশল, সিপিএ মার্কেটিং করতে কি কি লাগে, সিপিএ গ্রিপ, সিপিএ নেটওয়ার্ক, দশটা সিপিএ ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আমাদের আজকের আলোচনা এখানেই শেষ করলাম। আপনাদের আরো কিছু জানার বাকি থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। আমরা আর্টিকেলের মাধ্যমে তা আপনাদের কাছে পৌঁছে দেব। তো সবাই ভালো থাকবেন ও সুস্থ থাকবেন। আসসালামু আলাইকুম।
আরো জানুন: