সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং | সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ কি
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক, আপনারা যারা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে আগ্রহী তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। কারণ আপনারা অনেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে আগ্রহী। কিন্তু বুঝে উঠতে পারছেন না এই লাইন ধরে পড়াশোনা করলে আপনাদের জন্য মঙ্গল হবে নাকি অমঙ্গল হবে। আজকে আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর এ টু জেড সহ সকল কিছু নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। আমি আশা করছি আমার এই আজকের আলোচনায় আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত থাকলে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং রিলেটেড আপনাদের আর কোন কিছু জানার প্রয়োজন হবে না।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কি
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছে নির্মাণ কাজের একটি পেশা। সিভিল ইঞ্জিনিয়ার মানে একটি পুরোকৌশল বিদ্যা। প্রাচীন কাল থেকে মানুষের মাথায় যে চিন্তা খেলা করে সেটা হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। একজন মানুষ ইঞ্জিনিয়ার বলতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কে বুঝে। শিক্ষার্থীরা যখন পড়াশোনা করে তখন তাদের পছন্দের তালিকায় থাকে সেই সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞানকে বলা হয় প্রকৌশল জ্ঞানের মা।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে হলে অবশ্যই আপনার যোগ্যতা সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। অনেকে যোগ্যতা সম্পর্কে জানেন না। কিন্তু এখন আপনারা জানতে পারবেন। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে হলে অত বড় কোন যোগ্যতা লাগে না। ছোটখাটো যোগ্যতা হলে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যায়।
কেউ কেউ আছেন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে এরপর বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করেন। তারপর এমএসসি করেন। আবার কেউ কেউ আছেন এসএসসি পাস করে বিএসসি তে ভর্তি হন তারপর এমএসসি করেন।
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করতে হলে আপনার এসএসসিতে একটি মোটামুটি রেজাল্ট হলেই যথেষ্ট। আপনি এইচএসসি পাশ করেও ডিপ্লোমা করতে পারবেন। কিন্তু ডিপ্লোমায় ভর্তি হতে গেলে এইচএসসির সার্টিফিকেট কাজে লাগেনা। শুধুমাত্র এসএসসি পাশের সার্টিফিকেট লাগে। ডিপ্লোমা করার জন্য সারা বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে সরকারি পলিটেকনিক্যাল কলেজ আছে। আপনি পলিটেকনিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি হতে পারেন। যেমন ঢাকায় সরকারিভাবে আছে- ঢাকা পলিটেকনিকেল। এটা তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় অবস্থিত। এখানে আগে সরাসরি এসএসসির জিপিএ দিয়ে ভর্তি হওয়া যেত। কিন্তু এখন বর্তমানে পরীক্ষা দিয়ে ভর্তি হতে হয়।
তাছাড়া সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় অনেক প্রাইভেট পলিটেকনিকেল কলেজ আছে। আপনি সেসব পলিটেকনিকেলে অর্থের বিনিময়ে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। সরকারি বা বেসরকারি কলেজ বলেন না কেন, প্রত্যেক কলেজে কোর্স হচ্ছে সর্বমোট চার বছরের। অর্থাৎ চার বছর ধরে আপনি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা করবেন। এরপর আপনি পাস করে বেরিয়ে চাকরি করতে পারেন অথবা চাকরির পাশাপাশি আপনি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হতে পারেন।
আবার আপনি এইচএসসি পাশ করে সরাসরি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হতে পারেন। বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হওয়ার জন্য আপনার একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ জিপিএ থাকা লাগবে এইচএসসি রেজাল্টে। বিএসসি করার জন্য পাবলিক ইউনিভার্সিটি মধ্যে রয়েছে বুয়েট, কুয়েট, ডুয়েট, রুয়েট, চুয়েট ইত্যাদি ইউনিভার্সিটি। এছাড়াও সারা বাংলাদেশে আরো অনেক বেসরকারি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি রয়েছে। যেমন ব্রাক ইউনিভার্সিটি, নর্দান ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ আরো অন্যান্য অনেক ইউনিভার্সিটি। এসবের মধ্যে যেই প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি র্যাংক করা সেই ইউনিভার্সিটিতে আপনাকে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে জয়েন করতে হবে। আর যে সব ইউনিভার্সিটি গুলোর র্যাংক একটু অল্প সেখানে আপনি আপনার এসএসসি ও এইচএসসি জিপি এর মাধ্যমে জয়েন করতে পারবেন।
মনে করেন আপনি বুয়েটে পড়াশোনা করতে চাচ্ছেন। তো বুয়েট তো হল পাবলিক ইউনিভার্সিটি। সারা বাংলাদেশের মধ্যে এক নম্বর ইউনিভার্সিটি। এখানে আপনার একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ জিপিএ লাগবে ভর্তি পরীক্ষার ফরম কেনার জন্য। তারপর লিখিত পরীক্ষা হবে। এরপর হবে ভাইবা পরীক্ষা। উক্ত পরীক্ষাগুলোতে যদি আপনি টিকে যান তাহলে আপনি ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হতে পারবেন। আর যদি আপনি ওয়েটিং লিস্টে থাকেন তাহলে পর্যায়ক্রমে আপনার নাম ভর্তি তালিকায় আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ঠিক একইভাবে অন্যান্য পাবলিক ইউনিভার্সিটি গুলোতে একই নিয়মে আপনাকে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হতে হব।
বিএসসি করতে হলে আপনাকে সর্বমোট চার বছর পড়াশোনা করতে হবে। চার বছরে আপনার সর্বমোট ১৬৪ ক্রেডিট সম্পন্ন করতে হবে। তাহলেই আপনার বিএসসি কমপ্লিট হবে।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ
কত টাকা হলে আপনি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়তে পারবেন? অবশ্যই আপনাকে খরচের বিষয়টা মাথায় আনতে হবে। খরচ সম্পর্কে অবশ্যই আপনার জানা প্রয়োজন। আপনি যদি পাবলিক ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হতে পারেন তাহলে আপনার কোন খরচ নেই। শুধুমাত্র ভর্তি পরীক্ষায় টিকলে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে আপনাকে ভর্তি হতে হবে।
প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি তে পড়তে হলে অবশ্যই বড় অংকের খরচ লাগবে। খরচের পরিমাণ জানতে পারলে আপনি বুঝতে পারবেন আর্থিকভাবে আপনি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়তে পারবেন কিনা। তাহলে আপনি বুঝে শুনে প্রাইভেট ইউনিভাসিটি তে ভর্তি হতে পারবেন।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি পড়তে খরচ লাগে ১৮ থেকে ২০ লক্ষ টাকা। সর্বমোট চার বছরের কোর্স। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে আপনার খরচ লাগবে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। আহসানুল্লাহ ইউনিভার্সিটি তে পড়তে আপনার খরচ লাগবে আর থেকে ১০ লক্ষ টাকা। নর্দান ইউনিভার্সিটিতে পড়তে আপনার খরচ লাগবে ৮ থেকে ৯ লক্ষ টাকা। আহসানুল্লাহ ইউনিভার্সিটি তে পড়তে আপনার খরচ লাগে প্রায় ৭ লক্ষ টাকার মত। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তে পড়তে আপনার খরচ লাগবে প্রায় ৬ লক্ষ টাকার মত। ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি তে পড়তে আপনার খরচ লাগবে প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মত। সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে পড়তে আপনার খরচ লাগবে প্রায় চার লক্ষ টাকার মত। দা পিপলস ইউনিভার্সিটি তে পড়তে আপনার খরচ লাগবে প্রায় চার লক্ষ টাকার মত। ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তে পড়তে খরচ প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মত।
এছাড়াও দেশের নানান জায়গায় আরো অনেক প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি আছে। সেগুলোতে পড়তে আপনার একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে খরচ লাগবে।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ কি
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর অনেক কাজ রয়েছে। গঠন, রক্ষণাবেক্ষণ, অবকাঠামো নির্মাণ সহ অনেক কাজ-ই সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা করে থাকেন। পুল, কালভার্ট, সেতু থেকে শুরু করে মসজিদ, মন্দির, বাড়ি, হাসপাতাল, মার্কেট, রাস্তাঘাট সকল নদী-নালা, খাল-বিল, মেট্রো রেল, সেতু, ওভারব্রিজ ট্রেন লাইনসহ অনেক ক্ষেত্রেই অবদান রয়েছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর। কাজের উপর ডিপেন্ড করে একে কয়েকটি শাখায় ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক শাখার জন্য আলাদা আলাদা করে কাজ নির্ধারণ করা রয়েছে। শাখা গুলো হলো:
১/স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং:
স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারের কাজ হচ্ছে স্ট্রাকচার তৈরি করা। অর্থাৎ মাটি, পানি, বাতাস, ভূমিকম্প ইত্যাদির উপর বিবেচনা করে কোন একটা বিল্ডিং, ব্রিজ এক কথায় যে কোন অবকাঠামো সিমেন্ট, বালু, কনক্রিট এর উপর ভিত্তি করে কিভাবে নির্মাণ হবে সেটা নির্ণয় করাই হচ্ছে স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার এর কাজ।
২/ জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং:
জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং মানে হচ্ছে মৃত্তিকা প্রকৌশল।এই শাখায় ফাউন্ডেশন বাধ ও রিটেইলিং নিয়ে আলোচনা করা হয়। এই শাখাটি সবারই কাজে লাগে। কারণ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং রিলেটেড সকল স্ট্রাকচারগুলো মাটির উপরে নির্মাণ করা হয়। এখানে মাটি ও পাথরের গুণাগুণ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
৩/ ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং:
ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে পরিবহন প্রকৌশল কে বোঝায়। পৃথিবীর যেকোনো জায়গার যোগাযোগ ব্যবস্থা নির্ভর করে এই সেক্টরের উপর। এ শাখায় খরচ কমানো ও দুর্ঘটনা কমানো নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা হয়। রাস্তাঘাট, পুল, কালভার্ট, সেতু ইত্যাদি ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে পড়ে।
৪/ ওয়াটার রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ারিং
ওয়াটার রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ারিং হলো মূলত হাইড্রোলিক পাওয়ার, পানি ধস, বাঁধ, খাল ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়। এই বিভাগের পানিসম্পদ প্রকৌশল বিজ্ঞানে পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে ব্যাপকভাবে আলাপ-আলোচনা করা হয়।
৫/ এনভাইরনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং
এটি হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। এখানে বজ্র অপসারণ, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়। এই শাখার প্রধান কাজ হচ্ছে বাতাস বিশুদ্ধ করা ও পানির দূষণ রোধ করা।
৬/ আর্থকোয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং
এ শাখায় ভূমিকম্প নিয়ে আলোচনা করা হয়। অর্থাৎ একটি অবকাঠামো নির্মাণ করার আগে ভূমিকম্পের বিষয়টি সম্পর্কে ভালোভাবে অবহিত হয়ে সেই ভাবে অবকাঠামোর স্ট্রাকচার গঠন করা হয়।
৭/ আরবান প্লানিং ইঞ্জিনিয়ারিং
এটি হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার সেক্টরের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। এই শাখাতে একটি গোষ্ঠী বা জোট কিভাবে কাজ করে সেই বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বেতন
আপনি যদি ডিপ্লোমা পাস করে প্রাইভেট চাকরিতে প্রবেশ করেন তাহলে আপনার বেতন প্রথমে হবে সর্বনিম্ন ১৮০০০। এরপর সময় অতিবাহিত হওয়ার পর আপনার অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আপনার বেতন বাড়তে থাকবে। একটা সময় আপনার বেতন গিয়ে দাঁড়াবে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা।
তাছাড়া আপনি যদি ডিপ্লোমা পাস করে সরকারি চাকরিগুলোতে জয়েন করেন প্রথমে সর্বনিম্ন বেতন হবে সাড়ে ১৬ হাজার টাকা সরকারি স্কেলে। এরপর এখানে ঈদের বোনাস, ভাতা, ওষুধ বিলসহ আরো যাবতীয় খরচাদি পাবেন। তারপর আস্তে আস্তে আপনার বেতন বাড়তে থাকবে। একটা সময় গিয়েও আপনার বেতন দাঁড়াবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। যখন চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করবেন তখন আপনি অবসরপ্রাপ্ত হিসেবে পাবেন ৬০ থেকে ৭০ লক্ষ টাকার মত।
আপনি যদি বিএসসি পাশ করে প্রাইভেট চাকরিতে ঢুকেন তাহলে আপনার বেতন সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকা হবে। এরপর বেতন আস্তে আস্তে বাড়তে বাড়তে আশি থেকে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত হবে। তাছাড়া আমি এমন অনেককে দেখেছি যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিদেশী প্রজেক্টে কাজ করে। তাদের বেতন তিন থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
বিএসসি পাশের সরকারি চাকরিতে বেতন ২৬ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। এরপর বেতন পর্যায়ক্রমে বাড়তে বাড়তে ৬০ থেকে ৮০ হাজার টাকার মত হয়। সাথে অন্যান্য সুবিধাদি রয়েছে।
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুগণ, আমাদের উপরোক্ত আর্টিকেল থেকে আপনারা খুব সহজে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পেরেছেন। আপনার সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বন্ধু বা বান্ধবী যারা আছে অথবা যারা সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হতে চাচ্ছে তাদের মাঝে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিতে পারেন। যার ফলে তারাও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের আর্টিকেলটা এখানেই শেষ করছি। আসসালামু আলাইকুম।
আরো পড়ুন:
সঠিক উপায়ে পড়াশোনা করার ১৭ টি নিয়ম